২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১২:২৩
২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১২:২৩

আজ ইউনিভার্সাল চিলড্রেনস ডে

মারুফ আহমেদ, বিশেষ প্রতিনিধি

অভিযোগ নিউজ বিডি ২৪ | OVIJOG NEWS BD 24

দিনটি ২০ নভেম্বর পালন করা হয়। তবে পটভূমি অনেক পুরনো। ১৪ ডিসেম্বর ১৯৫৪ সালে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ সুপারিশ করেছিল – “যেসব দেশ একটি সার্বজনীন শিশু দিবস প্রতিষ্ঠা করবে। বিশ্বব্যাপী শিশুদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব গড়ে উঠবে। এবং এই দিবসটি শিশুদের কল্যাণ প্রচারে উৎসর্গের দিন হিসাবেও পালন করা উচিত। ২০ নভেম্বর তারিখটি সেই দিনটিকে চিহ্নিত করা হয়। 1959 সালে শিশু অধিকারের ঘোষণাপত্র এবং 1989 সালে শিশু অধিকার সংক্রান্ত কনভেনশন গৃহীত হয়েছিল।
কনভেনশন ব্যাপকভাবে শিশুদের মানবাধিকার চুক্তি, সহিংসতা থেকে রক্ষা পাওয়া, নিরাপদ-জীবন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা এবং খেলাধুলার পাশাপাশি পারিবারিক জীবনের অধিকার সহ শিশুদের অনেক অধিকার নির্ধারণ করে। ওদের সাথে বৈষম্য না করা, এবং তাদের মতামত শোনার বিষয় উল্লেখ আছে। শিশুদের অধিকারের প্রচার ও উদযাপনের মাধ্যমে বিশ্বের শিশুদের জন্য ক্রমাগত একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ গড়ে তুলতে দিবসটির গুরুত্ব অপরিসীম। দিবসটির জন্য জ্যান মার্টেনসন (আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল ফর হিউম্যান রাইটস এবং ডিরেক্টর, জেনেভায় জাতিসংঘের অফিস), অড্রে হেপবার্ন (ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত) এবং জেমস গ্রান্ট (ইউনিসেফের নির্বাহী-পরিচালক) শিশুদের কল্যাণে দিনটিকে সবার মাঝে উন্মুক্ত করতে অনেক ত্যাগ উৎসর্গ করেছেন।
ইউনিসেফ এবং অন্যান্য সংস্থাগুলি শিশুদের নিয়ে এখন অনেক কাজ করছে। শিশুর জীবন পরিবর্তন করতে অনেক দূর এগিয়ে নিতে অনুদানের মাধ্যমে সহায়তা করছে।
আমাদের ভবিষ্যতে বিনিয়োগ মানে আমাদের সন্তানদের জন্য বিনিয়োগ করা। বিশ্বজুড়ে শিশুদের একতাকে প্রচার করার এবং বিশ্বের প্রতিটি কোণে শিশুরা যে সমস্যার সম্মুখীন হয় সে সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষে – আমরা শিশুদের নিয়ে একসাথে কাটাব। আনন্দ আয়োজনে সারাটি দিন মেতে রবো- শিশুদের আপন ভুবনে…
বাংলাদেশও দিনটিকে অবশ্যই স্মরণ করে। অনেক শিশু সংগঠন দিবসটি পালন করবে। শিশুদের নিয়ে আয়োজন করছে নানান কর্মসূচী।

Facebook
Twitter
LinkedIn