২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ১:৫৬
২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ১:৫৬

ইংল্যান্ডের প্রয়োজন ১৩৮ রান

সংগ্রহটা বড় হলো না। শুরু থেকে পাকিস্তানকে চাপে রাখা ইংল্যান্ড মাঝে কিছুটা খেই হারালেও পরে উইকেট তুলে নিয়েছে ঠিকই।

তাতে পাকিস্তানের পুঁজিটা প্রত্যাশামতো বাড়েনি। ৮ উইকেটে ১৩৭ রানেই থেমেছে বাবর আজমের দল। অর্থাৎ টি-টোয়েন্টির বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হতে ইংল্যান্ডের দরকার ১৩৮। 

মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টস জিতে পাকিস্তানকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানান ইংলিশ দলপতি জস বাটলার। ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লেতে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে হারায় ২০০৯ বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়নরা। ইনিংসের অষ্টম ওভারে মোহাম্মদ হারিসকে হারিয়ে আরো বিপাকে পড়ে বাবর আজমরা। তবে তৃতীয় উইকেট জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দেন শান মাসুদ ও বাবর। লিভিংস্টোনের করা ১১তম ওভারে ১৬ রান তুলে বড় সংগ্রহের আভাস দেয় পাকিস্তান।

কিন্তু ইংলিশ বোলারদের জোড়া আঘাতে ৮৪ রানে ২ উইকেট থেকে ৮৫ রানে ৪ উইকেটের পতন ঘটে বাবরদের। ৩২ রান করে সাজঘরে ফিরেন পাকিস্তান অধিনায়ক। অপরদিকে ক্রিজে নেমে ৬ বল খেলে রানের খাতায় খুলতে পারেন নি ইফতিখার আহমেদ। 

পঞ্চম উইকেট জুটিতে শাদাব খান ও মাসুদ আবারও ইনিংসের হাল ধরেন। তাদের ২৫ বলে ৩৬ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের ভীত পায় পাকিস্তান। কিন্তু আবার আনপ্রেডিক্ট্যাবল খ্যাত পাকিস্তান নিজেদের সরুপে ফিরে আসে। শেষ দিকে ইংলিশ বোলারদের তোপে মাত্র ১৩৭ রান করতে সক্ষম হয় তারা। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৩৮ রান করেন শান মাসুদ।

ইংলিশদের হয়ে তিনটি উইকেট নেন স্যাম কারান। আদিল রশিদ ও ক্রিস জর্ডান নেন দুইটি করে উইকেট।

Facebook
Twitter
LinkedIn