২৭শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ / ১৩ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৭শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১২:১৬
২৭শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ / ১৩ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৭শে রজব, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১২:১৬

উত্তাল সাগর, মোখার গতি বেড়ে ১৭০

অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়ার আকারে ১৭০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

শনিবার আবহাওয়া অধিদপ্তরের ১৩ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৭৪ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১৭০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুদ্ধ রয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়টি আজ ভোররাতে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৬৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৮৩০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৯৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল। ঘূর্ণিঝড় মোখা আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে আগামীকাল রোববার সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার-উত্তর মিয়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। আর আজ সন্ধ্যা থেকে কক্সবাজার ও তৎসংলগ্ন উপকূলীয় এলাকায় অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র অগ্রভাগের প্রভাব শুরু হতে পারে।

এদিকে ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগের ১৬ নম্বর বুলেটিনে বলা হয়, বঙ্গোপসাগরের মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্বে সৃষ্ট অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টি ঘণ্টায় ৮ কিলোমিটার গতিতে উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের আন্দামানের রাজধানী পোর্ট ব্লেয়ার থেকে ৫৬৫ কিলোমিটার, বাংলাদেশের কক্সবাজারের দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিম উপকূল থেকে ৭৬০ কিলোমিটার ও মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের রাজধানী সিত্তে থেকে ৬৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

Facebook
Twitter
LinkedIn