ঢাকার কেরানীগঞ্জ থানার জিনজিরা মান্দাইল এলাকায় গ্যাসের চুলার লিকেজ থেকে সৃষ্ট আগুনে দগ্ধ সনিয়া আক্তার (২৬) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। এ দুর্ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল পাঁচ জনে।
মঙ্গলবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যান তিনি।
শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. এস এম আইউব হোসেন বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, কেরানীগঞ্জের জিনজিরা এলাকা থেকে দগ্ধ হয়ে ছয়জন আমাদের এখানে এসেছিলেন। তাদের মধ্যে আজ ভোরে সোনিয়া আক্তার নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল।
বাকি ১ জন চিকিৎসাধীন আছেন। তার অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এই নিয়ে এই ঘটনায় মৃতের সংখ্যা পাঁচ জনে দাঁড়িয়েছে।
উল্লেখ্য, গত ৩০ আগস্ট সকাল সাড়ে ৭টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে আনা হয়। বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন মো. ইয়াসিন (১২)।