চালের বাজারে অস্থিরতা কমছে না। সরকার আমদানি অনুমতি দিলেও দাম কমেনি। দেশীয় চালের চেয়ে ভারত থেকে আমদানিকৃত চালের দাম কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা বেশি। বাড়তি দামে ভারতের চাল কিনছেন না পাইকারি ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, এই সুযোগে দেশীয় চালের দাম বাড়িয়ে দিয়েছেন মিল মালিকরা। সাধারন মানুষদের স্বস্তি দিতে সরকারকে বাজার মনিটরিং করার দাবি জানান ক্রেতারা।
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার দফায় দফায় উদ্যোগ নিলেও কার্যকর প্রভাব পড়ছে না বাজারে। চালের দামে উর্ধ্বগতি যেন কমে আসে সেজন্য আমদানির অনুমতি দিয়েছে। কমানে হয়েছে আমদানি শুল্ক। তবে বাজারে তার প্রভাব পড়েনি।
ভারত থেকে চাল আমদানির পরও দেশের বাজারে চালের দাম কমছে না। উল্টো আরো বাড়তে পারে বলে ইঙ্গিত দিলেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
ডলারের দাম বাড়তি হওয়ায় আমদানির খরচ বেড়ে যাওয়াসহ নানা অযুহাতে আমদানিকারকরা চালের দাম বাড়িয়েছে বলে অভিযোগ পাইকারি ব্যবসায়ীদের।
ক্রেতারা বলছেন, বিভিন্ন নিত্যপণ্যের সঙ্গে চালের দামও বাড়ায় ক্রয় ক্ষমতা সংকুচিত হচ্ছে। আয়ের চেয়ে দিনে দিনে ব্যয় বেড়েই চলছে।
চালের দাম কমাতে সরকারকে কার্যকর সিদ্ধান্ত নেয়ার পাশাপাশি কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করার জোর দাবি জানান ক্রেতারা।