২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / বিকাল ৩:৩৭
২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / বিকাল ৩:৩৭

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ০-৪ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়াই ওয়ানডে সিরিজ হারের অন্যতম কারণ বলছেন তামিম।

স্কোর লাইন দেখে ঘাবড়ে যেতে পারেন। ক্রিকেটে আবার ফুটবলের রঙ লাগল কখন? সে প্রশ্ন মনে উঁকি দেওয়া স্বাভাবিক। ক্রিকেটীয় দৃষ্টিতে দেখলে এবারের জিম্বাবুয়ে সফরে দুই ফরম্যাট মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ম্যাচ হয়েছে ৫টি। ৩টি টি-টোয়েন্টির ২টি জিতেছে জিম্বাবুয়ে, ১টি বাংলাদেশ। ২ ওয়ানডের ২টিই স্বাগতিকরা। তাহলে ৪-০ হলো কীভাবে?

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় ওয়ানডে হেরে সিরিজ হারের পর টাইগার অধিনায়ক তামিম ইকবাল সামনে এনেছেন এমন সমীকরণ। প্রথম দুই ওয়ানডেতে জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যানরা সাকুল্য ৪টি ব্যক্তিগত শতক হাঁকান, সেখানে সফরকারী ব্যাটসম্যানদের অর্জন শূন্য। এমন হিসেবে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ০-৪ ব্যবধানে পিছিয়ে পড়াই ওয়ানডে সিরিজ হারের অন্যতম কারণ বলছেন তামিম।

দ্বিতীয় ম্যাচে ৫ উইকেটে হেরে সিরিজ খোয়ানোর পর পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে তামিম বলেন, ‘আমার মনে হয় পার্থক্যটা এখানে- ওদের চারটি সেঞ্চুরি, আমাদের নেই। এটাই বড় পার্থক্য। (আজ) ভালো একটা স্কোর গড়েছিলাম। শুরুটা ভালো হয়েছিল, কিন্তু চালিয়ে যেতে পারেনি। ছোটখাটো একটা ধসের পর মাহমুদউল্লাহ ও আফিফ ভালো করেছিল। ২৯১ রানও ভালো স্কোরই ছিল, আমারা বোলিংয়ে লড়াই করার মতো কিছু পেয়েছিলাম।’

দ্বিতীয় ম্যাচটিতে স্পিনারদের খেলা সহজ ছিল না জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘উইকেট শুরুতে ভালো ছিল। তবে প্রথম ম্যাচের মতো স্পিনারদের বিপক্ষে খেলা অতটা সহজ ছিল না। সব কৃতিত্ব আসলে জিম্বাবুয়ের। এ সিরিজে ওরাই আমাদের চেয়ে ভালো খেলেছে। তাদের কৃতিত্ব দিতেই হবে।’

তিন ম্যাচ সিরিজে দুইটি হেরে এরই মধ্যে সিরিজ খুইয়ে বসেছে বাংলাদেশ। তাই বুধবার শেষ ম্যাচটি পরিণত হয়েছে ‘ডেড রাবার’-এ। তবে সেই ম্যাচ থেকেও পাওয়ার কিছু আছে বলে মনে করেন তামিম।

দ্বিতীয় ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণীতে টাইগার অধিনায়ক বলেছেন, ‘আমাদের আসলে আরও ভালো খেলতে হবে। সেরাটা খেলতে হবে। এখন পর্যন্ত সেরাটা খেলিনি। এ কারণেই এ পরিস্থিতিতে পড়েছি আমরা।’

Facebook
Twitter
LinkedIn