বিশ্বব্যাপী জ্বালানী খাতে দেখা দিয়েছে অস্থিরতা। সেই প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশেও। বিদ্যুৎ ঘাটতি মেটাতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধানের জন্য প্রতিটি মসজিদের এসিও বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
শুধু তাই নয়, সকল দোকানপাট ও মার্কেট রাত ৮টার পর বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। এ সময় সরকারি অফিসের সভাগুলো অনলাইনে পরিচালনা করতে হবে। কমতে পারে অফিসের কর্মঘণ্টাও।
সোমবার (১৮ জুলাই) সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। ওই সভা শেষে আরও বলা হয়, সিএনজি পাম্পগুলো সপ্তাহে একদিন বন্ধ রাখা হবে। আর মঙ্গলবার থেকে এলাকাভিত্তিক নির্দিষ্ট সময়ে লোডশেডিং হবে।
সোমবার বৈঠকের পর বিভিন্ন এলাকার জন্য লোডশেডিংয়ের শিডিউল প্রকাশ করেছে ঢাকা শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিদ্যুৎ বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি)।
ওয়েবসাইটে এই তথ্য প্রকাশ করেছে। শিডিউল অনুযায়ী একেক এলাকায় একেক সময় লোডশেডিং থাকবে। ডিপিডিসির এই লিঙ্কে গেলে লোডশেডিংয়ের তালিকা, সময় ও এলাকা দেখতে পাবেন।
সোমবারের সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু ও প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস