২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ১১:২৮
২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ১৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ১১:২৮

বাঘারপাড়ায় সাবেক সেনাসদস্যের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় থানায় অভিযোগ “

বাঘারপাড়া(যশোর) প্রতিবেদক }=

যশোরের বাঘারপাড়া উপজেলার জামদিয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড বাররা গ্রামের সাবেক সেনাসদস্য মো.আফছার আলী (৯০) মোল্লার বাড়িতে ডাকাতির ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে । গত ২৬ সেপ্টেম্বর ভুক্তভোগী আফছার আলীর ছেলে সাবেক সেনা সদস্য জাহাতাব আলী বাঘারপাড়া থানায় অভিযোগ টি দায়ের করেন বলে জানিয়েছেন । তিনি জানান , গত ২২ সেপ্টেম্বর সোমবার দিনগত রাত ২টার দিকে দুর্ধর্ষ্য ওই ডাকাতি সংঘটিত হয় । এবিষয়ে কথা আহত আফছার আলী ও তাহার স্ত্রী সাথে । তিনি বলেন, যেদিন ডাকাতি হয় ওইদিন ভোর ৫টায় সাবেক সেনাসদস্য মো.ইকবাল হাজীর ব্যক্তিগত ৪ চাকার গাড়িতে বহন করে যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা শেষে আফছার আলীকে বাড়িতে আনা হয় । আহতদের চিকিৎসা এবং ডাকাতির তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করে ২৬ সেপ্টেম্বর আফছার আলীর ছেলে সাবেক সেনা সদস্য জাহাতাব আলী বাঘারপাড়া থানায় ২জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ২/৩ জনের নামে অভিযোগ দায়ের করেন । অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ডাকাতির সময় আহত দুজন কে গরুর দড়ি দিয়ে হাত ও পা বেধে বেধঢ়ক মারপিঠ করে বাড়ির মহিলাদের কানের দুল ও নাখের ফুল ছিনিয়ে নেয় এবং তাদের গচ্ছিত ১৫ হাজার টাকাসহ ৩টা মোবাই নিয়ে যায়। এসময় ডাকাতদের মারপিঠের আঘাত সয্য করতে না পেরে তাদের হাতপা জোড়িয়ে ধরতে যায় তখন তারা আহত মিলিটারি আফছার মোল্লাকে হাতপা বাধা অবস্থায় খাটের উপর থেকে মাটিতে ফেলে দিয়ে তাদের হাতে থাকা চেড়ী কাঠ দিয়ে বেধঢ়ক পিঠাতে থাকে। এযন্ত্রনা সয্য করতে না পেরে তাদের ( ডাকতদের) পা জড়িয়ে ধরে। এতে তারা আরও উত্তেজিত হয় এবং ২ লাখ টাকা দাবি করে ।এক পর্যায়ে সেনা সদস্যর স্ত্রী হাতপায়ের রশি খুলে দৌড়ে পাশের বাড়ি খবর দিলে প্রতিবেশিরা এসে তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। আরও কথা হয় সার্জেন্ট অবঃ মো. জাহাতব আলীর সাথে তিনি এই প্রতিবেক কে বলেন , চিহ্নিত ২ ডাকাত দলের সদস্য প্রকাশ্য দিবালোকে বাড়িতে এসে হুমকি দিচ্ছে মামলা তুলে না নিলে তোদের কুপিয়ে মারব। এমতবস্থায় বাদীপক্ষ তাদের জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে ঝু্কির মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন ভুক্তভোগী ওই পরিবার।

Facebook
Twitter
LinkedIn