২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৩শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / সকাল ১০:২৯
২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৩শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / সকাল ১০:২৯

মোহনীয় ফিগার ধরে রাখতে যা খান আলিয়া ভাট

আলিয়া ভাটের ছিপছিপে ফিগার আর ভুবন জুড়ানো হাসি কার না নজর কাড়ে? বলিউড সেনসেশন মোহনীয় চেহারা ধরে রাখতে জিহ্বার সংবরণ করেন।  খাবার খান বেছে বেছে।

স্টুডেন্ট অব দি ইয়ার ছবি দিয়ে তাক লাগানো এ নায়িকা একটা সময় মুটিয়ে গিয়েছিলেন।   মাত্র ৬ মাসে ২০ কেটি ওজন কমিয়ে সবাইকে চমকে দেন এই নায়িকা।

নিয়ন্ত্রিত খাবার খেয়ে ও শারীরিক ব্যয়াম করে গ্লামার ধরে রেখেছেন আলিয়া।  তার বদৌলতে দ্যুতি ছড়াচ্ছেন বলিউড সিনেমায়।

আলিয়া বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে জানান, তাকে তিন মাসের মধ্যেই ১৬ কেজি ওজন কমাতে হয়েছিল।  এর পর ধীরে ধীরে আরও চার কেজি ওজন কমান বাকি তিন মাসে।  কষ্ট হলেও অসম্ভব নয় ওজন কমানো।  

আলিয়ার খাবার তালিকা

সকালের নাস্তা: চিনি ছাড়া এক কাপ হারবাল চা বা ব্ল্যাক কফি, ডিমের সাদা অংশের স্যান্ডউইচ বা ভেজিটেবল পোহা (চিড়া ও শাকসবজি দিয়ে তৈরি পদ) এক বাটি।

মিড-মর্নিং: একটি বাটি পাকা পেঁপে বা যে কোনো ফল।

দুপুরের খাবার: একটি রুটি, শাকসবজি, ১ কাপ ডাল, টকদই বা চিকেনের সঙ্গে ভেজিটেবল কুইনো।

সন্ধ্যার নাস্তা: চিনি ছাড়া এক কাপ চা বা কফি, ইডলি।

রাতের খাবার: একটি রুটি, শাকসবজি, ১ কাপ ডাল এবং মাঝে মাঝে গ্রিলড মুরগি।

আলিয়া জানান, তিনি দিনে পাঁচবার অল্প করে খাবার খান।  ফলে অতিরিক্ত ক্ষুধা যেমন এড়ানো যায়; তেমনই হজমও ভালো হয়।  ডিটক্স খাবার হিসেবে আলিয়া সবসময় টকদই, স্প্রাউট এবং লেবুপানি পান করেন।

ডায়েট প্রসঙ্গে আলিয়া জানান, মুরগি এবং শাকসবজি আমার নিত্যদিনের খাবারের রুটিন। পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পানি পান করি। মিষ্টি খাবার, তৈলাক্ত এবং জাঙ্ক ফুড একেবারেই পরিহার করি। এসবই আমার ওজন কমানোর মূলমন্ত্র।

সূত্র: স্টাইল ক্রেজ

Facebook
Twitter
LinkedIn