২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১২ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১২:৪৩
২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১২ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১২:৪৩

যথোপযুক্ত বিবেচনায় খোলা জায়গায়ও ঈদ জামাতের আয়োজন করা যাবে

স্থানীয় প্রশাসন জনপ্রতিনিধি ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সাথে আলোচনা ও সমন্বয় করে যথোপযুক্ত বিবেচিত হলে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের জারি করা স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে ঈদুল আজহার জামাত মসজিদ, ঈদগাহ বা খোলা জায়গায় আয়োজনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।

ঈদ জামাত নিয়ে মঙ্গলবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক নির্দেশনায় এমনটাই বলা হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, মসজিদে ঈদের নামাজ আয়োজনের ক্ষেত্রে কারপেট বিছানো যাবে না। নামাজের পূর্বে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুমুক্ত করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন।

প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে ওযু করে মসজিদে/ঈদগাহে আসতে হবে এবং ওযু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান-পানি দিয়ে হাত ধুতে হবে।

করোনাভাইরাস সংক্রমণরোধ নিশ্চিতকল্পে মসজিদ/ঈদগাহে ওযুর স্থানে সাবান, পানি ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে।

মসজিদ/ঈদগাহ মাঠের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার/হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান ও পানি রাখতে হবে।

ঈদের নামাজের জামায়াতে আগত মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না। নামাজের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করতে হবে এবং এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।

নির্দেশনায় শিশু, বয়স্ক, অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের ঈদের নামাজের জামায়াতে অংশগ্রহণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। নামাজ শেষে কোলাকুলি ও হাত মেলানো থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে। খতিব, ঈমাম, মসজিদ/ঈদগাহ পরিচালনা কমিটি ও স্থানীয় প্রশাসনকে নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।

Facebook
Twitter
LinkedIn