চিরবিদায়ের কালে শুভানুধ্যায়ী ও সহকর্মী সহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় সিক্ত হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সংসদ সদস্য ও চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক। শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য তার মরদেহ দুপুর পর্যন্ত রাখা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। প্রথমে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে জানানো হয় ফুলেল শ্রদ্ধা। এরপর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন সর্বস্তরের মানুষ । পরে নায়ক ফারুকের মরদেহবাহী কফিন নেয়া হয় এফডিসিতে।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের কিংবদন্তি অভিনেতা, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের মরদেহ বেলা ১১টায় নেয়া হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে। সেখানে সকাল থেকেই প্রিয় অভিনেতাকে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য অপেক্ষায় ছিলেন অসংখ্য মানুষ। সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ রাখা হয় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পাদদেশে।
প্রথমেই রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী ও স্পিকারের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপরে শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী লীগ।
এসময় দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের জন্য, দেশের সংস্কৃতি অঙ্গনের জন্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুকের অবদান অতুলনীয়।
পরে, সর্বস্তরের মানুষ ফুল দিয়ে শেষ শ্রদ্ধা জানান কিংবদন্তী এই অভিনেতার প্রতি। প্রয়াত অভিনেতা ফারুকের জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান তাঁর ছেলে।
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বিভিন্ন সংগঠন ও সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে চিত্রনায়ক ফারুকের
দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর দীর্ঘদিনের কর্মস্থল এফডিসিতে। সিঙ্গাপুরে মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সোমবার ৭৪ বছর বয়সে মারা যান আকবর হোসেন পাঠান ফারুক।