২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১:২৬
২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ১:২৬

সালমান এফ রহমানের বাড়ি নেই

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেয়া হলফনামা অনুযায়ী ঢাকার বিভিন্ন আসনে ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীদের কারও আয় বেড়েছে, কারও বেড়েছে সম্পদ। ঢাকা-১ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সালমান এফ রহমানের বার্ষিক আয় ২৫ কোটি ৩১ লাখ টাকা। ৫ বছরে সাবের হোসেনে চৌধুরীর সম্পদ বেড়ে হয়েছে দ্বিগুণ। মিরপুরে ইলিয়াস মোল্লার বার্ষিক আয় বেড়েছে। 

আসছে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীদের ব্যক্তিগত ও সম্পদের বিবরণ নির্বাচন কমিশন তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে। হলফনামার সেই তথ্য অনুযায়ী ঢাকা-১ দোহার সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সালমান এফ রহমানের বার্ষিক আয় ২৫ কোটি টাকার বেশি। তার অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৩১২ টাকা। এছাড়া নগদ ৫৩ লাখ টাকা, প্রায় ৬ কোটি টাকার যানবাহন, বৈদ্যুতিক সামগ্রীতে ৬০ লাখ ৫৩ হাজার টাকা এবং আসবাবপত্রের মূল্য ৪০ লাখ টাকা। হলফনামা অনুযায়ী, সালমান রহমানের কোনো বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট নেই। তবে তার স্ত্রীর সাড়ে ৩২ কোটি টাকার আবাসিক ও বাণিজ্যিক সম্পত্তি রয়েছে।

ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরীর সম্পদ গত ৫ বছরে বেড়েছে দ্বিগুনের বেশি। ২০১৮ সালে সাবের হোসেন নিজের নামে সাড়ে ২১ কোটি টাকার সম্পদ দেখিয়েছিলেন। এবার দেখিয়েছেন প্রায় ৪৯ কোটি টাকার সম্পদ। তবে কমেছে তার বাীর্ষক আয়। এবারের হলফনামায় সাবের হোসেন চৌধুরী তার বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন এক কোটি ২০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। ২০১৮ সালে তার বার্ষিক আয় ছিল এক কোটি ৩৫ লাখ ৫২ হাজার টাকা।

ঢাকা-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহর আয় পাঁচ বছরে বেড়েছে ১২ শতাংশ। ২০১৮ সালে তার বার্ষিক আয় ছিলো ২ কোটি ৭৫ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। বর্তমানে তার বার্ষিক আয় ৩ কোটি ১১ লাখ । ২০১৮ সালে ইলিয়াস মোল্লাহর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৮ কোটি ১১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। এবার তা বেড়ে হয়েছে ৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। 

ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার। গত পাঁচ বছরে শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদারের আয় সামান্য কমে গেলেও সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে। ২০১৮ সালে তিনি ১ কোটি ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকা বার্ষিক আয় দেখিয়েছিলেন। এবার সেই পারমাণ কমে হয়েছে ১ কোটি ১৫ লাখ ৪৫ হাজার টাকা হয়েছে। পাঁচ বছরে প্রায় কোটি টাকার দেনা মিটিয়েছেন তিনি। হলফনামা অনুযায়ি, তার মোট আয়ের প্রায় অর্ধেক আসে বাড়ি, অ্যাপার্টমেন্ট ও দোকান ভাড়া থেকে। 

Facebook
Twitter
LinkedIn