২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১২ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ২:২৬
২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১২ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৫শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ২:২৬

হুমায়ূন আহমেদের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের দশম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ২০১২ সালের এই দিনে যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসাধীন অবস্থায় না ফেরার দেশে পাড়ি জমান এই কিংবদন্তি ঔপন্যাসিক।

প্রতি বছরের মতো নেত্রকোনায় এবারো ড. হুমায়ূন আহমেদের প্রয়াণ দিবসে ‘স্মরণ কথন’ আয়োজন করেছে হিমু পাঠক আড্ডা। প্রিয় লেখকের জন্মস্থান নিজ জেলায় হুমায়ূন ভক্তরা লেখকের প্রয়াণের দিন থেকেই স্মরণ করে যাচ্ছে প্রতিবছর। এ উপলক্ষে মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) নেত্রকোনা জেলা প্রেসক্লাবের ছাদে সকালে সাড়ে ১০টায় কালো ব্যাজ ধারণ করা হবে। পরে ১১টায় লেখকের জীবনী নিয়ে আলোকপাত করবেন বক্তারা।

অন্যদিকে লেখকের জন্মভিটা মোহনগঞ্জ উপজেলার শেখ বাড়ি নানার বাড়িতে মিলাদ ও কোরআনখানি তেলাওয়াত এবং পৈতৃক ভিটা কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর নিজ গ্রামে প্রতিষ্ঠিত শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠে মিলাদ, কোরআনখানি তেলাওয়াত এবং শোক র‌্যালি হবে।

হুমায়ূন আহমেদ বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় বাঙালি কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। বলা হয় আধুনিক বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের পথিকৃৎ। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা তিন শতাধিক। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি সংলাপপ্রধান নতুন শৈলীর জনক। তার বেশকিছু গ্রন্থ পৃথিবীর নানা ভাষায় অনূদিত হয়েছে; বেশকিছু গ্রন্থ স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।

উপন্যাসে নিজের প্রতিভার বিস্তার ঘটলেও হুমায়ূন আহমেদের শুরুটা ছিল কবিতা দিয়ে। এরপর নাটক, শিশুসাহিত্য, বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি, চলচ্চিত্র পরিচালনা থেকে শিল্প-সাহিত্যের প্রতিটি ক্ষেত্রেই তিনি রেখে গেছেন নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর।

Facebook
Twitter
LinkedIn