সপ্তম ধাপে দেশের ১৩৮টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোটগ্রহণ চলছে। সোমবার সকাল ৮টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, একটানা চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
১৩৮ ইউপির মধ্যে নয়টিতে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এবং বাকি ১২৯টিতে ব্যালট পেপারের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
কে এম নূরুল হুদা নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের অধীনে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের বড় পরিসরের শেষ নির্বাচন এটি।
১৩৮ ইউনিয়ন পরিষদের ভোটের পর বৃহস্পতিবার আটটি ইউপির ভোট রয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিজেদের মেয়াদে চার সহস্রাধিক ইউপি ভোট শেষ করতে যাচ্ছে এ কমিশন।
এবারের ইউপি নির্বাচনে সহিংসতা নিয়ে বেশ সমালোচনায় পড়তে হয়েছে নূরুল হুদার কমিশনকে।
প্রথম পাঁচটি ধাপে ভোটের আগে-পরে সহিংসতায় অর্ধশতাধিক প্রাণহানি দেখেছে বাংলাদেশ। তবে সর্বশেষ ষষ্ঠধাপে ইভিএমের ভোটের সময় পরিস্থিতি তুলনামূলকভাবে ভালো ছিল।
ইসি সচিবালয়ের যুগ্মসচিব ও জনসংযোগ পরিচালক এস এম আসাদুজ্জামান বলেছেন, সপ্তম ধাপের জন্যও তারা কঠোর নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছেন।
‘প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে ২২ জন করে নিরাপত্তা সদস্য রয়েছেন। আমাদের যাবতীয় প্রস্তুতি রয়েছে।’
ভোটকেন্দ্রে পুলিশ, এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ন আনসারের সমন্বয়ে মোবাইল টিম ও স্ট্রাইকিং ফোর্স রয়েছে। প্রতিটি ইউনিয়নে একটি মোবাইল টিম এবং প্রতি তিনটি ইউনিয়নে একটি করে স্ট্রাইকিং ফোর্স দায়িত্বে রয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় কোস্ট গার্ড সদস্যরা নিয়োজিত রয়েছেন।