২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৩শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ১১:৪৯
২৫শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১০ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৩শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ১১:৪৯

মুম্বাইকে হারিয়ে প্লে-অফের দৌড়ে কেকেআর

মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিদায় হয়ে গেছে আগেই। তবে কাগজে কলমে আশা বাঁচিয়ে রাখতে বাকি ম্যাচগুলোতে জয়ের বিকল্প নেই কলকাতা নাইট রাইডার্সের। সেই জয়ের একটি তারা পেলো মুম্বাইকে বিধ্বস্ত করে। সোমবার রাতে রোহিত শর্মার দলকে ১১৩ রানেই গুটিয়ে দিয়ে ৫২ রানের বড় জয় তুলে নিয়েছে কলকাতা।

১২ ম্যাচে এটি তাদের পঞ্চম জয়। এই জয়ে পয়েন্ট তালিকার সাত নম্বরে উঠে এসেছে শ্রেয়াস আয়ারের দল। অন্যদিকে ১১ ম্যাচে নবম হারে ৪ পয়েন্ট নিয়ে তলানিতে মুম্বাই। তিন আর চারে থাকা দুই দলই তাদের চেয়ে ২ জয় এগিয়ে। অর্থাৎ বাকি দুই ম্যাচে জিতলে প্লে-অফের আশা থাকবে কলকাতার।

সোমবার আইপিএলে ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল কলকাতা-মুম্বাই। মুম্বাইয়ের ডিওয়াই পাতিল স্পোর্টস একাডেমি মাঠে টস হেরে কলকাতা ২০ ওভারে ৯ উইকেটে করে ১৬৫ রান। সেই লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১৭.৩ ওভারে ১১৩ রানে গুটিয়ে যায় মুম্বাই। এই জয়ে প্লে-অফে যাওয়ার সম্ভাবনা টিকে থাকলো কেকেআরের। 

ভেঙ্কটেশ আইয়ার (২৪ বলে ৪৩) ও আজিঙ্কা রাহানের (২৪ বলে ২৫) ব্যাটে উদ্বোধনী জুটিতে ৬০ রান পায় কলকাতা। এরপর নিতিশ রানা ২৬ বলে ৩ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায় করেন ৪৩ রান। রিঙ্কু সিং অপরাজিত থাকেন ২৩ রানে। এই চার ব্যাটারই কেবল যেতে পেরেছেন দুই অঙ্কের ঘরে।

বল হাতে আগুন ঝরিয়েছেন জসপ্রিত বুমরা। ডানহাতি পেসার ৪ ওভারে মাত্র ১০ রান দিয়ে নেন ৫ উইকেট। দল হারলেও তাই ম্যাচসেরার পুরস্কার উঠেছে তার হাতে। এছাড়া কুমার কার্তিকিয়া ৩২ রানে নেন ২ উইকেট।

১৬৬ রানের লক্ষ্যে এক ইশান কিষান ছাড়া মুম্বাইয়ের কোনও ব্যাটারই দাঁড়াতে পারেননি। ইশান ৪৩ বলে ৫ বাউন্ডারি ও ১ ছক্কায় করেন ৫১ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ রান আসে কাইরন পোলার্ডের ব্যাট থেকে। চরম খারাপ সময় যাওয়া মুম্বাই ৪৪ রান তুলতে হারায় শেষ ৮ উইকেট।

বল হাতে আবারও আলো ছড়িয়েছেন কামিন্স। অস্ট্রেলিয়ান পেসার ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে পেয়েছেন ৩ উইকেট। আর রাসেল ২.৩ ওভারে ২২ রান খরচায় নেন ২ উইকেট।

Facebook
Twitter
LinkedIn