নেপালের কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে বাংলাদেশ সময় বিকেল সোয়া পাঁচটায় ইতিহাস গড়ার লক্ষ্যে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন বলেন, নেপাল খুবই শক্তিশালী দল; ফিজিক্যালি, টেকটিক্যালি তাই ম্যাচটি প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। তবে, আমরাও ফিট আছি।
তিনি বলেন, আমাদের ম্যাচে আরেক প্রতিপক্ষ দর্শক। কারন ভারতের ম্যাচে সাড়ে সাত হাজার দর্শক ছিল। ফাইনালে দর্শক উপস্থিতি হবে এর দ্বিগুণ। এই পরিস্থিতিতে খেলাটা সাবিনাদের জন্য খানিকটা কঠিন মেনেও কোচ বলেন, ‘কিছুটা কঠিন এই ক্রাউডে খেলা। নেপাল এই সুবিধা পাবে। ২০১৮ সালে ভুটানে নেপালের বিপক্ষে ক্রাউডের মধ্যে ফাইনালে খেলেছে বাংলাদেশ। পরের বছর মায়ানমারে এএফসি কোয়ালিফিকেশন দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলেছে ক্রাউডের মধ্যে। ফুল ক্রাউড ও শাউটে খেলেছে। ১৮ কোটি মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে।’
বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক অন্য খেলোয়ারদের উদ্দেশ্য করে বলেন, আমরা এখন গেম ধরতে শিখেছি। আমরা যেভাবে খেলে আসছি ম্যাচ বাই ম্যাচ। শিরোপা জিততে আমরা সর্ব্বোচ্চ চেষ্টা করবো। তবে, বৃষ্টিও আজকের ম্যাচে ফ্যাক্টর হতে পারে। ভারী মাঠ দুই দলের জন্যই চ্যালেঞ্জিং হবে।