২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ২:২৭
২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / রাত ২:২৭

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্মজয়ন্তী আজ

আজ ২৫শে বৈশাখ, বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২ তম জন্মজয়ন্তী। বাংলাদেশ ও ভারতসহ বিশ্বের রবীন্দ্রপ্রেমী মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যময়। জীবনের সুর আর ছন্দ, বিচিত্র ভাবের সম্মিলনে ওঠে এসেছে রবীন্দ্রনাথের সৃষ্টিতে। মানুষের প্রতিদিনকার জীবনযাপনের নানা অনুষঙ্গ নিপুন দক্ষতায় শিল্পের বিষয় করেছিলেন তিনি। বাঙালির সাংস্কৃতিক পরিচয় ও মূল্যবোধ জাগিয়ে তোলার ক্ষেত্রেও রবীন্দ্রনাথ বড় অবলম্বন বলে মনে করেন অনুরাগীরা।

আজি হতে শতবর্ষ পরে, কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি…..

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, বাঙ্গালীর জীবনে যে নামটি কখনোই অতীত হবে না। বাঙালীর জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে নিজেকে স্থাপনকরে তার সুখ,দু:খ ভালোমন্দের ছবি এঁকে, তাদেরই আপনজন হয়ে আছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তাইতো আজো সাড়ম্বরে পালন করতে হয় রবীন্দ্রজয়ন্তী।

সৃষ্টির বিচারে যিনি হয়ে উঠেছিলেন বাংলা সাহিত্যের কবিগুরু, বিশ্বসাহিত্যের মহীরূহ। নির্ঝরের মতো চলেছে তার লেখনি। কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, প্রাবন্ধিক, দার্শনিক, চিত্রকর কিংবা সঙ্গীত স্রষ্টা, এমনই বহুবিধ পরিচয় তাঁর। আর সকল পরিচয়েই তিনি সৃজনশীল ও গভীর অন্তর্দর্শী। তাঁর সৃষ্টি আজো আমাদের মাঝে নতুন প্রাণের সঞ্চার করে। 

ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে সমাজ ও রাষ্ট্রীয় পরিসরের যাবতীয় সংকটে তিনি পাথেয়। উত্তরণের বাণীও তিনি ছড়িয়ে গেছেন সৃষ্টির পরতে পরতে। তাঁর সৃষ্টিশীলতার প্রদীপ জ্বালাতে পারলে দূর হবে সমাজের সব তমসা।

রবীন্দ্রনাথ জীবনকে দেখেছেন এক অনন্ত আনন্দযজ্ঞ হিসেবে। তিনি সব মানুষের কবি, বাঙালীর চিরন্তন আশ্রয়।

Facebook
Twitter
LinkedIn