২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / সকাল ৮:১৭
২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / সকাল ৮:১৭

হিরো আলমসহ ৮ জনের মনোনয়ন বাতিল

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে রওশন এরশাদপন্থী মো. মামুনূর রশিদ ও আলোচিত আশরাফুল হোসেন আলমসহ (হিরো আলম) আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করেছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. মুনীর হোসাইন খান।

আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে (ইটিআই) মনোনয়ন বাছাই করে মো. মুনীর হোসাইন খান এই তথ্য দেন।

তিনি জানান, আসনটিতে লড়াই করতে ১৫ জন মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন। এরমধ্যে বাছাইয়ে সাত জনের মনোনয়ন বৈধ হয়েছে। বাকি আটজনের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে।

যাদের মনোনয়নপত্র বৈধ হয়েছে তারা হলেন- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আলী আরাফাত, জাতীয় পার্টির জিএম কাদেরপন্থী সিকদার আনিসুর রহমান, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো. রেজাউল ইসলাম স্বপন, গণতন্ত্রী পার্টি মো. কামরুল ইসলাম (চেয়ারম্যান মনোনয়ন দিয়েছে), গণতান্ত্রী পার্টি অশোক কুমার ধর (মহাসচিব মনোনয়ন দিয়েছে), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের মো. আকতার হোসেন, তৃণমূল বিএনপি’র শেখ হাবিবুর রহমান।

যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে তারা হলেন- জাকের পার্টির কাজী মো. রাশিদুল হাসান, জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থী মো. মামুনূর রশিদ, মো. তারিকুল ইসলাম ভূঞা (স্বতন্ত্র), আবু আজম খান (স্বতন্ত্র), আশরাফুল হোসেন আলম (হিরো আলম), মুসাউর রহমান খান (স্বতন্ত্র), বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ) এর মো. মজিবুর রহমান ও শেখ আসাদুজ্জামান জালাল।

রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, যাদের মনোনয়ন বাতিল হয়েছে তারা চাইলে নির্বাচন কমিশনে আপিল করতে পারবেন।

ইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫শে জুন। পরদিন হবে প্রতীক বরাদ্দ। ১৭ই জুলাই সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ব্যালট পেপারে ভোট নেওয়া হবে৷

গত ১৫ই মে চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠানের (ফারুক) মৃত্যু হলে আসনটি শূন্য হয়। সংসদের কোনো আসন শূন্য হলে নব্বই দিনের মধ্যে উপনির্বাচন করতে হয়। এই হিসাবে আসনটিতে ১২ আগস্টের মধ্যে উপনির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০শে জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী, সেই সময় ধরে পরবর্তী পাঁচ বছর মেয়াদ ধরলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারির মধ্যে অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে। অর্থাৎ আসনটিতে যিনি নির্বাচিত হবেন তিনি পাঁচ মাসের মতো সময়ের জন্য সংসদ সদস্য হবেন।

Facebook
Twitter
LinkedIn