ব্রিকসে নতুন সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশের পাশে থাকবে চীন এমনটি জানিয়েছেন বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। এছাড়া, রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে বাংলাদেশের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে স্থানীয় সময় বুধবার রাত ১০টার চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হয়। বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, দুই নেতার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক অত্যন্ত সফল হয়েছে। উৎসাহব্যঞ্জক আলোচনা হয়েছে তাদের মধ্যে। বাণিজ্য ঘাটতি কমানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতুর রেললিংক উদ্বোধনে শেখ হাসিনা চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে দাওয়াত দিয়েছেন। জিনপিং তা গ্রহণ করেছেন। তবে সময় নির্ধারণ করবেন দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ব্রিকসে নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির ইস্যুতে চীন বাংলাদেশকেই সমর্থন দেবে বলে কথা দিয়েছেন দেশটির প্রসিডেন্ট শি জিনপিং।
বৈঠকের কথা তুলে ডক্টর মোমেন আরও বলেন, বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গা ইস্যুতে সবসময় চীনের সহায়তা থাকবে। চীনও চায় এই অঞ্চলে যাতে শান্তি-স্থিতিশীলতা নষ্ট না হয়। তিনি আরও বলেন, সোনার বাংলা গড়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশে সবসময়ই থাকবে চীন।