২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ২:৪৮
২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / দুপুর ২:৪৮

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হয়ে গেল জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট

করোনাভাইরাসের হানায় গোটা বিশ্বের সঙ্গে স্থবির হয়ে পড়েছিল ক্রীড়াঙ্গনও।

পরে জৈব সুরক্ষায় করোনার নানা বিধিনিষেধ মেনে খেলায় ফিরেছে প্রায় সবকটি ক্রিকেট খেলুড়ে দেশ। 

একমাত্র দেশ জিম্বাবুয়ের সেই স্থবিরতা কাটেনি। করোনার কারণে বিগত বছরের মে মাসে দেশটিতে সব ধরনের ক্রিকেটীয় কার্যক্রম স্থগিত হয়েছিল।

সেই একই কারণে সব ধরনের ক্রিকেটীয় কার্যক্রম অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা- জেডসি।

সোমবার থেকে নতুন এক ঘরোয়া টুর্নামেন্ট শুরুর কথা ছিল জিম্বাবুয়েতে। সেই টুর্নামেন্টকেও অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।

রোববার এক বিবৃতিতে স্থগিতাদেশের বিষয়টি নিশ্চিত করে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট জানায়, ‘বর্তমান সময়টা খুবই চ্যালেঞ্জিং। তবে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট বোর্ড এই সিদ্ধান্তের কবলে পড়া সব সূচির নতুন সময় ঘোষণা করবে। বিশেষ করে ৪ জানুয়ারি শুরু হতে যাওয়া ঘরোয়া টি-টোয়েন্টি টুর্নামেন্টটিও নতুন সূচিতে আয়োজন করা হবে।’


এমন স্থগিতাদেশে একেবারেই হতাশ হয়েছেন জিম্বাবুয়ের সাবেক অধিনায়ক ব্রেন্ডন টেলর। 

দেশটির সাপ্তাহিক পত্রিকা দ্য স্ট্যান্ডার্ডে তিনি বলেছেন, ‘এই বিরতিগুলো আমাদের কোনো সাহায্য করছে না। আমি মনে করি, আমরা এমন একটি দল, যাদের নিয়মিত খেলা উচিত। আমরা সবসময়ই ক্রিকেটে অভাবে ভুগেছি। ২০২০ সালে আমাদের সেই অভাব পূরণের সুযোগ ছিল, যা মহামারীর কারণে হারিয়েছি।  এখনও সব কিছুই অনিশ্চয়তায় পড়ে আছে। এটি সত্যিই অনেক বেশি হতাশার। করোনার কারণে বারবার খেলা বাতিল ও পিছিয়ে যাওয়া জাতীয় দলের ওপর খুবই বাজে প্রভাব ফেলছে।’

প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে আগস্টে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজ ও একই মাসে ভারতের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ খেলার কথা ছিল জিম্বাবুয়ের। কিন্তু করোনার কারণে সবই ভেস্তে যায়। 

Facebook
Twitter
LinkedIn