২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / বিকাল ৪:৩৯
২৬শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ / ১১ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ / ২৪শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি / বিকাল ৪:৩৯

খুলে দেওয়া হয়েছে তিস্তা ব্যারেজের ৪৪ গেট

উত্তরের নদ-নদীগুলোর পানি অব্যাহতভাবে বাড়ছে। এতে নদী অববাহিকার চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলে বন্যার অবনতি হচ্ছে। বাড়ছে পানিবন্দি মানুষের দুর্ভোগ।

তিস্তা নদীর সেচপ্রকল্প ব্যারেজের ৪৪ গেট খুলে দেয়া হয়েছে।বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের উত্তরাঞ্চলীয় প্রধান প্রকৌশলী ঋতিষ প্রসাদ ঘোষ রাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বন্যা পূর্বাভাষ ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের তথ্য মতে শুক্রবার তিস্তার পানি ডালিয়া ব্যারেজ পয়েন্টে ৩৪, ঘাঘটের গাইবান্ধা পয়েন্টে ২০, ধরলার কুড়িগ্রাম পয়েন্টে ১৮ এবং ব্রক্ষপুত্রের পানি চিলমারি পয়েন্টে ৫০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

তে নীলফামারীর ডিমলা থেকে লালমনিরহাট, রংপুর, গাইবান্ধা ও কুড়িগ্রামের তিস্তা অববাহিকা ও কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধার ঘাঘট, ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র অববাহিকা চরাঞ্চল নিম্নাঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছেন। পানি উঠেছে রংপুরের লক্ষীটারীর বাগেরহাট আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ নোহালী, কোলকোন্দ, গজঘন্টা মর্নেয়া, কাউনিয়ার বালাপাড়া, টেপামধুপুর, পীরগাছার ছাওলা, তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চরাঞ্চল ও নিম্নাঞ্চলে।

পানিবন্দি মানুষের যাতায়াত খাওয়া-দাওয়া নিয়ে সঙ্কট বিরাজ করছে।এখন সঙ্কট শুকনা খাবার এর। পয়ঃনিষ্কাশন এবং লেট্রিন ব্যবস্থাও ধসে পড়েছে। ভুক্তভোগী মানুষেরা সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন।এছাড়াও বিভিন্ন এলাকায় ভাঙন দেখা দেয়ায় মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে।

Facebook
Twitter
LinkedIn